বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২৭ অপরাহ্ন

বৈশ্বিক কর্তৃত্ববাদী শাসনের পরিণতিতে ফিলিস্তিনে ইসরায়েল কর্তৃক গণহত্যা চলছে

Reporter Name / ১৮০ Time View
Update : শুক্রবার, ২১ জুন, ২০২৪

।।নিউজ ডেস্ক।।
বিশ্বব্যাপী চলছে কর্তৃত্ববাদী শাসন। যেখানে কখনো কখনো গণতান্ত্রিক পর্দার আড়ালে ঐসব কর্তৃত্ববাদী শাসকদের শাসন কাল দীর্ঘায়িত করার প্রয়াস। কখনো তারা নির্বাচন ব্যবস্থায় জনগণের ভোটাধিকার হরণ করার কুটকৌশলসমূহ বাস্তবায়ন করছে। আবার কখনো তারা নিজ দেশের সংবিধান সংশোধন কিংবা পরিমার্জনের মাধ্যমে প্রণীত আইন-কানুনের বলে ক্ষমতার মসনদ ধরে রাখছে। তাদের ভাষ্য-গণতান্ত্রিক শাসন বিরাজমান ও তাদের নিজ দেশের জনগণ তাদের জনরায় দিয়েছে। যার ফলে তারা জনগণের শাসন বাস্তবায়নের লক্ষ্যেই ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রয়েছে। বাস্তবতা কিন্তু একেবারেই ভিন্ন। রাষ্ট্র ও সরকার সর্বদায় ব্যস্ত ভিন্ন মত ও পথের ন্যায়সঙ্গত গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সংগ্রাম দমন রাখা। শেষ পর্যন্ত তাদের কর্তৃত্ববাদী শাসনের থাবা বিদ্যা শিক্ষার তীর্থস্থান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়ছে। যেখানে চিন্তা, বিবেক ও মুক্তবুদ্ধির চর্চার শাশ্বত স্থান। সেই স্থানেও রাষ্ট্র ও সরকারের হস্তক্ষেপ করার মাধ্যমে চিন্তা বিবেক ও মুক্তবুদ্ধির চর্চাকে রিবত রাখা হয়েছে। এমনকি ঐসব চিন্তা, বিভেক ও মুক্তবুদ্ধির চর্চার স্থানকে চিন্তার অপরাধ হিসেবে গন্য করে নিষেধাজ্ঞা আওতায় রাখা হয়েছে। সেইসব কর্তৃত্ববাদী শাসকরা তাদের সরকারের রাষ্ট্রীয় বৈধতার প্রয়াসে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তারা চাই বিশ্ববিদ্যালয় গুলো রাষ্ট্রীয় প্রচার ও প্রকাশনার সমর্থন করুক। যা ফলশ্রুতিতে কর্তৃত্ববাদী শাসন বৈধতা দিতে পারবে। অধিকন্তু রাষ্ট্র ও সরকারের বাড়-বাড়ন্ত তথাকথিত গণতান্ত্রিক ইমেজ নিয়ে এগিয়ে যাবে। এতে তাদের নিজ দেশেই তথাকথিত গণতান্ত্রিক শাসন যা মূলত কর্তৃত্ববাদী শাসনের নামান্তর চালানোর ক্ষেত্রে আর কোনো বাধা থাকবে না। এক দিকে যেমন দমন করার হচ্ছে চিন্তা, বিবেক ও মুক্তবুদ্ধির চর্চার কেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অন্যদিকে বৈশ্বিক রাষ্ট্র -সরকারগুলোর মাঝে দীর্ঘায়িত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার হরণ প্রক্রিয়া।
সেইসব অগণতান্ত্রিক শাসনের অংশীদার আজ পশ্চিমা সংবাদ মাধ্যমগুলো। ঐসব সংবাদ মাধ্যমগুলো একপেশে পশ্চিমাধারা সংবাদ পরিবেশন করার মাধ্যমে ইসরায়েলী সরকারে বর্বর যুদ্ধকে বৈধতার প্রলেপ দিয়ে রাখেছে। আর বৈধতার প্রলেপের মাধ্যমে ফিলিস্তিনীদের ওপর নির্মম গণহত্যা দীর্ঘায়িত হচ্ছে। যার পরিণতিতে প্রায় ৩৭ হাজার ৫ শত ফিলিস্তিনীকে হত্যা করা হয়েছে। এমনকি ঐসব গণহত্যার ভাগীদার ইসরায়েলী সরকারের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন প্রশাসন ও তাদের সমর্থিত রাষ্ট্র-সরকারগুলো।
বৈশি^ক কর্তৃত্ববাদী শাসনের পরিণতিতে ফিলিস্তিনে ইসরায়েল কর্তৃক গণহত্যা চলছে…………
গেøাবাল নিউজ ডেস্কঃ
বিশ^ব্যাপী চলছে কর্তৃত্ববাদী শাসন। যেখানে কখনো কখনো গণতান্ত্রিক পর্দার আড়ালে ঐসব কর্তৃত্ববাদী শাসকদের শাসন কাল দীর্ঘায়িত করার প্রয়াস। কখনো তারা নির্বাচন ব্যবস্থায় জনগণের ভোটাধিকার হরণ করার কুট কৌশল সমূহ বাস্তবায়ন করছে। আবার কখনো তারা নিজ দেশের সংবিধান সংশোধন কিংবা পরিমার্জনের মাধ্যমে প্রণীত আইন-কানুনের বলে ক্ষমতার মসনদ ধরে রাখছে। তাদের ভাষ্য-গনতান্ত্রিক শাসন বিরাজমান ও তাদের নিজ দেশের জনগণ তাদের জনরায় দিয়েছে। যার ফলে তারা জনগণের শাসন বাস্তবায়নের লক্ষ্যেই ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত রয়েছে। বাস্তবতা কিন্তু একেবারেই ভিন্ন। রাষ্ট্র ও সরকার সর্বদায় ব্যস্ত ভিন্ন মত ও পথের ন্যায়সঙ্গত গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সংগ্রাম দমন রাখা। শেষ পর্যন্ত তাদের কর্তৃত্ববাদী শাসনের থাবা বিদ্যা শিক্ষার তীর্থস্থান বিশ^বিদ্যালয়গুলোতে পড়ছে। যেখানে চিন্তা, বিবেক ও মুক্তবুদ্ধির চর্চার শাশ^ত স্থান। সেই স্থানেও রাষ্ট্র ও সরকারের হস্তক্ষেপ করার মাধ্যমে চিন্তা বিবেক ও মুক্তবুদ্ধির চর্চাকে রিবত রাখা হয়েছে। এমনকি ঐসব চিন্তা, বিভেক ও মুক্তবুদ্ধির চর্চার স্থানকে চিন্তার অপরাধ হিসেবে গন্য করে নিষেধাজ্ঞা আওতায় রাখা হয়েছে। সেইসব কর্তৃত্ববাদী শাসকরা তাদের সরকারের রাষ্ট্রীয় বৈধতার প্রয়াসে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তারা চাই বিশ^বিদ্যালয় গুলো রাষ্ট্রীয় প্রচার ও প্রকাশনার সমর্থন করুক। যা ফলশ্রæতিতে কর্তৃত্ববাদী শাসন বৈধতা দিতে পারবে। অধিকন্ত রাষ্ট্র ও সরকারের বাড়-বাড়ন্ত তথাকথিত গণতান্ত্রিক ইমেজ নিয়ে এগিয়ে যাবে। এতে তাদের নিজ দেশেই তথাকথিত গণতান্ত্রিক শাসন যা মূলত কর্তৃত্ববাদী শাসনের নামান্তর চালানোর ক্ষেত্রে আর কোনো বাধা থাকবে না। এক দিকে যেমন দমন করার হচ্ছে চিন্তা, বিবেক ও মুক্তবুদ্ধির চর্চার কেন্দ্র বিশ^বিদ্যালয়গুলো অন্যদিকে বৈশি^ক রাষ্ট্র -সরকারগুলোর মাঝে দীর্ঘায়িত গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার হরণ প্রক্রিয়া।
সেইসব অগণতান্ত্রিক শাসনের অংশীদার আজ পশ্চিমা সংবাদ মাধ্যমগুলো। ঐসব সংবাদ মাধ্যমগুলো একপেশে পশ্চিমাধারা সংবাদ পরিবেশন করার মাধ্যমে ইসরায়েলী সরকারে বর্বর যুদ্ধকে বৈধতার প্রলেপ দিয়ে রাখেছে। আর বৈধতার প্রলেপের মাধ্যমে ফিলিস্তিনীদের ওপর নির্মম গণহত্যা দীর্ঘায়িত হচ্ছে। যার পরিণতিতে প্রায় ৩৭ হাজার ৫ শত ফিলিস্তিনীকে হত্যা করা হয়েছে। এমনকি ঐসব গণহত্যার ভাগীদার ইসরায়েলী সরকারের সাথে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন প্রশাসন ও তাদের সমর্থিত রাষ্ট্র-সরকারগুলো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের আরও সংবাদ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর